অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেলেন সিলেটের ২৫ শিক্ষক
বিয়ানীবাজারের ডাক ডেস্ক:
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে অধ্যাপক পদে বিভিন্ন বিষয়ের সহযোগী অধ্যাপক পর্যায়ের ৬৮৬ জন শিক্ষককে পদোন্নতি দিয়ে অধ্যাপক করা হয়েছে। এর মধ্যে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২৫ জন শিক্ষক পদোন্নতি পেয়েছেন।
সোমবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষকদের মূলত আগের পদে রেখেই পদায়ন করা হয়েছে।
পদোন্নতি পাওয়া অধ্যাপকদের মধ্যে সিলেটের এমসি কলেজের ৭জন, বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের ৫জন, সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ ও শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজের ৩জন করে, সিলেট সরকারি কলেজ ও বৃন্দাবন সরকারি কলেজের ১জন করে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাবোর্ড (মাউশি) ও সরকারি মাদ্রাসা-ই আলিয়ার ১জন করে এই পদোন্নতি পেয়েছেন।
এর মধ্যে ইংরেজি বিষয়ে ৪জন, পদার্থবিদ্যায় ৩জন, বাংলায় ৩জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ৩জন, রসায়নে ২জন ইতিহাসে ২জন, উদ্ভিদবিদ্যায় ২জন, গণিতে ১জন, প্রাণিবিদ্যায় ১জন, অর্থনীতিতে ১জন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে ১জন, হিসাব বিজ্ঞানে ১জন ও আরবী বিষয়ে ১জন কর্মকর্তা রয়েছেন।
সিলেটের এমসি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়েছেন ড. সাহেদা আখতার, পদার্থবিদ্যায় ড. মুহাম্মদ আলাউদ্দিন খান, উদ্ভিদবিদ্যায় মো. আবুল কালাম আজাদ, রসায়নে মোহাম্মদ তোফায়েল আহম্মদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মো. শামছ উদ্দিন ও মো. আসিরুল হক, গণিতে তপতী চৌধুরী।বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের অর্থনীতিতে ড. আবু ইউসুফ মো. শেরউজ্জামান, ইংরেজিতে মো. তারিকুল ইসলাম ও মো. মনছুর আলমগীর, বাংলায় মো. হাবিবুর রহমান ও হিসাববিজ্ঞানে জ্যোতির্ময় দাস।
সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের বাংলায় আঞ্জুমান আরা বেগম, ইতিহাসে মোছা. তাহমিনা আক্তার, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিমান বিহারী রায়। মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের ইংরেজিতে ভুবন জয় আচার্য্য, উদ্ভিদবিদ্যায় মেহেরুন নেছা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে হাফেজ মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।
শ্রীমঙ্গল সরকারি কলেজের ইংরেজিতে এবিএম মোখলেছুর রহমান, রসায়নে আব্দুল সাজিদ, পদার্থবিদ্যায় মো. মুজিবুর রহমান। সিলেট সরকারি কলেজের পদার্থবিদ্যায় নাছিমা হক খান ও বৃন্দাবন সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যায় জেসমীন চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাবোর্ডের সিলেট অঞ্চলের উপপরিচালক মো. নূর-এ আলম ও সরকারি মাদ্রাসা-ই আলিয়ার মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান।