বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের প্রশ্নবিদ্ধ “গ্যালারি অব একসেলেন্স”
শাহীন আলম হৃদয়
বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের “গ্যালারি অব একসেলেন্স” বিদায়ী অধ্যক্ষের কলঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। বিদায় বেলা সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হচ্ছেন। এরূপ একচোখা আবেগী কর্ম যে প্রশ্নবিদ্ধ হবে তা অনুমিতই ছিল।
ইতিহাস কখনো মুছে ফেলা যায় না তা খুব ভালো করে জানার পরও কেন এই প্রশ্নবিদ্ধ প্রয়াস…? কিংবা বিদায় লগ্নে কেন নতজানু খামখেয়ালি…? আহত হৃদয়ে এরূপ প্রশ্নের উত্তর খোঁজতে যেয়ে মর্মাহত হচ্ছি স্যার ভক্ত হাজার হাজার শিক্ষার্থী।
এখানে বিয়ানীবাজারের গৌরবান্বিত ইতিহাসকে, ইতিহাসের স্রষ্টাদেরকে অস্বীকার করা হয়েছে। যা, স্যারের মতো শ্রদ্ধেয় বিজ্ঞজনের কাছ থেকে প্রত্যাশিত ছিল না সচেতন মহলের।
এখনো সময় আছে ভুল সংশোধন করার। অন্যথায় এ কর্মের জন্য অনাদিকাল সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা নিন্দিত হবেন জাগ্রত বিবেক গুলোতে। হয়তো এ নিয়ে তীব্র প্রতিবাদও হবে, হয়তো সমালোচনার ঝড় উঠবে, আন্দোলনের মুখে তা সংশোধন হবে, এমনটা হলে যর্থার্থ হবে। কিন্তু তা কর্তৃপক্ষের কলঙ্কের তিলককে আরো কলুষিত করবে, যা কাম্য নয়।